Thursday, May 19, 2016
On 9:39 AM by Sukanta in EEE No comments
বেশ কিছুদিন আগের কথা চুয়েট রোবটিক্স এ একটা প্রোগ্রাম ছিল, থাকার জন্য সেরকম ব্যাবস্থা ছিল না। মহা টেনশন এ পড়ে গেলাম। অবশেষে স্কুল লাইফের এক বড় ভাই কে খুজে পেলাম, ভাই এতটাই আন্তরিক ছিল যে আমাদের জন্য হলের পুরো একটা রুম ছেড়ে দিলেন। আমরা সারারাত কাজ করেছিলাম সেখানে---
এখন আসি ঘটনায় আসলে উপরে ঘটনা ছিল প্রেক্ষাপট মাত্র। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে ভার্সিটি তে আসার পর একটা জিনিস খুব ভালভাবে খেয়াল করেছি, সেটা হল বন্ডিং এর ব্যাপার টা। আমার বন্ধুরা যারা পাবলিক এ পড়ে ওদের ভেতর এই জিনিস টা খুব ভালভাবে খেয়াল করেছি, ওদের বন্ডিং টা অনেক ভাল। স্পেশালি জাহাঙ্গীরনগর আর বুটেক্স এদের প্রথম ব্যাচ এর ভাই দের কেও এরা খুব ভালভাবে চিনে। আর আমদের ক্ষেত্রে যেটা হয় বড় ভাই তো দূরের কথা, প্রতি সেমিস্টার এ পাশের বেঞ্চে বসা বন্ধু বা বান্ধুবির ও নাম টা জানি না। জানি অনেকের অনেক প্যারা আছে, ল্যাব, কুইজ, প্রেজেন্টেশন নানা প্যারা।
কিন্তু একবার কি ভেবে দেখেছেন দিনগুলো কিভাবে পেড়িয়ে যাচ্ছে??
সামার, স্প্রিং, আর ফল এই দিন শেষ হয়ে যাচ্ছে।
গ্রো আপ ভাইয়া আপু রা। পাশে বসা মানুষ টার খবর নিলে আপনার ইজ্জতের কোন ক্ষতিই হবে না। নতুন কিছু হয়তবা জানতে পারবেন।।
--
এবার আসি আসল কথায় ভার্সিটি প্রতি সেমিস্টার এই কিছু না কিছু পিকনিক বা কিছু প্রোগ্রাম হয়ে থাকে যেগুলো তে জয়েন করলে আপনার ই উপকার--
হয়তবা ৫ বছর পর আপনার পাশের ছেলেটি বা মেয়েটিই এএসপি হয়ে আছে, না হয় মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি র ভাল জব করে।
--
আজকে আমাদের সামার ১৫ এর প্রথম বর্ষ সেলিব্রেট করলাম। আমাদের ভেতর এও কিছু বন্ধু ছিল যারা কারনে বা অকারনে এটেন্ড করে নাই। তাদের জন্য এক সাগর আফসোস। থাকলে বুঝতে পারতি ল্যাব এর বাইরেও আলাদা বন্ডিং আছে। -----
এই টাইপের প্রোগ্রাম হলে সবার ই এটেন্ড করা উচিত। কারনের লং লাষ্টিং ফ্রেন্ড গুলো দুই যায়গায় তৈরী হয় স্কুল আর ভার্সিটি।
আর এরাই আপনার প্রতিটা হতাশায় আশার বানি দেবে, চলার পথে অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।।
--
ধন্যবাদ রচনা টা কষ্ট করে সময় নিয়ে পড়ার জন্য। ভুল ত্রুটি মার্জনীয়।
Collected
এখন আসি ঘটনায় আসলে উপরে ঘটনা ছিল প্রেক্ষাপট মাত্র। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে ভার্সিটি তে আসার পর একটা জিনিস খুব ভালভাবে খেয়াল করেছি, সেটা হল বন্ডিং এর ব্যাপার টা। আমার বন্ধুরা যারা পাবলিক এ পড়ে ওদের ভেতর এই জিনিস টা খুব ভালভাবে খেয়াল করেছি, ওদের বন্ডিং টা অনেক ভাল। স্পেশালি জাহাঙ্গীরনগর আর বুটেক্স এদের প্রথম ব্যাচ এর ভাই দের কেও এরা খুব ভালভাবে চিনে। আর আমদের ক্ষেত্রে যেটা হয় বড় ভাই তো দূরের কথা, প্রতি সেমিস্টার এ পাশের বেঞ্চে বসা বন্ধু বা বান্ধুবির ও নাম টা জানি না। জানি অনেকের অনেক প্যারা আছে, ল্যাব, কুইজ, প্রেজেন্টেশন নানা প্যারা।
কিন্তু একবার কি ভেবে দেখেছেন দিনগুলো কিভাবে পেড়িয়ে যাচ্ছে??
সামার, স্প্রিং, আর ফল এই দিন শেষ হয়ে যাচ্ছে।
গ্রো আপ ভাইয়া আপু রা। পাশে বসা মানুষ টার খবর নিলে আপনার ইজ্জতের কোন ক্ষতিই হবে না। নতুন কিছু হয়তবা জানতে পারবেন।।
--
এবার আসি আসল কথায় ভার্সিটি প্রতি সেমিস্টার এই কিছু না কিছু পিকনিক বা কিছু প্রোগ্রাম হয়ে থাকে যেগুলো তে জয়েন করলে আপনার ই উপকার--
হয়তবা ৫ বছর পর আপনার পাশের ছেলেটি বা মেয়েটিই এএসপি হয়ে আছে, না হয় মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি র ভাল জব করে।
--
আজকে আমাদের সামার ১৫ এর প্রথম বর্ষ সেলিব্রেট করলাম। আমাদের ভেতর এও কিছু বন্ধু ছিল যারা কারনে বা অকারনে এটেন্ড করে নাই। তাদের জন্য এক সাগর আফসোস। থাকলে বুঝতে পারতি ল্যাব এর বাইরেও আলাদা বন্ডিং আছে। -----
এই টাইপের প্রোগ্রাম হলে সবার ই এটেন্ড করা উচিত। কারনের লং লাষ্টিং ফ্রেন্ড গুলো দুই যায়গায় তৈরী হয় স্কুল আর ভার্সিটি।
আর এরাই আপনার প্রতিটা হতাশায় আশার বানি দেবে, চলার পথে অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।।
--
ধন্যবাদ রচনা টা কষ্ট করে সময় নিয়ে পড়ার জন্য। ভুল ত্রুটি মার্জনীয়।
Collected
![]() |
EEE |
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
0 comments:
Post a Comment