Wednesday, July 27, 2016
On 5:16 AM by Sukanta in Story No comments
এক স্ত্রী তার স্বামীকে পরীক্ষা করে দেখতে চাইলেন যে, স্বামী তাকে কতটুকু পছন্দ করে এবং তাকে লিখল ,,,
ছাড়া বাঁচতে পারে কি না! তাই সে তার স্বামীর প্রতিক্রিয়া জানার জন্য একটা চিঠি
..
--- চিঠিতে বউঃ দেখো আমি তোমার প্রতি এবং আমাদের লাইফ নিয়ে প্রচন্ড বিরক্ত। আমি আর তোমার সাথে থাকতে চাই না। আমি সাড়া জীবনের জন্য চলে গেলাম। :/
..
স্ত্রী এই চিঠিটা লিখে টেবিলের উপর রাখলো, এবং নিজে খাটের নিচে লুকিয়ে রইলো। সন্ধ্যার সময় স্বামী বাসায় আসলো। আসার পরে স্বামী প্রথমে চিঠিটা হাতে নিয়ে পড়লো। তারপর কলম দিয়ে চিঠিতে একটা লাইন কি যেনো লিখলো। আবার চিঠিটা টেবিলে রেখে দিলো। একটু দুঃখ ভারাক্রান্ত থেকে কয়েক মিনিট পর, স্বামী নীরবতা থেকে হঠাৎ খুব খুশি হলো। শিস বাজাতে লাগলো। গান ছেড়ে ধামাক নৃত্য শুরু করলো। তারপর টেলিফোন সেটটাকে বিছানার উপর আনলো। আনার পর তার স্বামী তার কোনো এক বান্ধবীকে ফোন দিলো। ফোনে ঐ প্রান্তকে বলছে ,,,
..
--- স্বামী ফোনেঃ আজ অটোম্যাটিক্যালি আমার লাইফ থেকে আমার আপদ দূর হয়েছে। ডার্লিং তুমি আমার জীবনে আগের মতই থাকবে। আমার স্ত্রী আমাদের মাঝে আর বাধা হয়ে থাকবে না। তুমি এনিটাইম আমার বাসায় চলে আসবে। বেবী, তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচবো না। 😍
..
এমন অনেকক্ষণ কথা বলার পর, স্বামী ফোন রেখে বাসার বাইরে চলে গেলো হাঁসতে হাঁসতে। হয়তো তার ফোনের ঐ প্রান্তের বান্ধবীকে বা অন্য কাউকে আনতে গেছে। এদিকে তার স্ত্রীতো খাটের নিচে থেকে কাঁদতে কাঁদতে বের হলো। এমন কুলাঙ্গার স্বামীর সাথে সংসার করেছে এতোদিন এই ভেবে কপাল চাপড়াচ্ছিল। হঠাত তার মনে হলো, দেখিতো স্বামী চিঠিতে কি লিখছে। তাই তাড়াতাড়ি টেবিলের কাছে এসে চিঠিটা হাতে নিলো। চিঠির ভাঁজ খুলে স্বামীর লেখাটা বের করলো। স্বামী যে এক লাইন লিখে রাখছে, তা হলো ,,,
..
--- চিঠিতে স্বামীঃ আমার জীবন থেকে চলে গেছো ভালো কথা, কিন্তু খাটের নিচে থেকে কেন তোমার পা দেখা যাচ্ছে..? আমি ডিম আনতে বাইরে গেলাম। :P
ছাড়া বাঁচতে পারে কি না! তাই সে তার স্বামীর প্রতিক্রিয়া জানার জন্য একটা চিঠি
..
--- চিঠিতে বউঃ দেখো আমি তোমার প্রতি এবং আমাদের লাইফ নিয়ে প্রচন্ড বিরক্ত। আমি আর তোমার সাথে থাকতে চাই না। আমি সাড়া জীবনের জন্য চলে গেলাম। :/
..
স্ত্রী এই চিঠিটা লিখে টেবিলের উপর রাখলো, এবং নিজে খাটের নিচে লুকিয়ে রইলো। সন্ধ্যার সময় স্বামী বাসায় আসলো। আসার পরে স্বামী প্রথমে চিঠিটা হাতে নিয়ে পড়লো। তারপর কলম দিয়ে চিঠিতে একটা লাইন কি যেনো লিখলো। আবার চিঠিটা টেবিলে রেখে দিলো। একটু দুঃখ ভারাক্রান্ত থেকে কয়েক মিনিট পর, স্বামী নীরবতা থেকে হঠাৎ খুব খুশি হলো। শিস বাজাতে লাগলো। গান ছেড়ে ধামাক নৃত্য শুরু করলো। তারপর টেলিফোন সেটটাকে বিছানার উপর আনলো। আনার পর তার স্বামী তার কোনো এক বান্ধবীকে ফোন দিলো। ফোনে ঐ প্রান্তকে বলছে ,,,
..
--- স্বামী ফোনেঃ আজ অটোম্যাটিক্যালি আমার লাইফ থেকে আমার আপদ দূর হয়েছে। ডার্লিং তুমি আমার জীবনে আগের মতই থাকবে। আমার স্ত্রী আমাদের মাঝে আর বাধা হয়ে থাকবে না। তুমি এনিটাইম আমার বাসায় চলে আসবে। বেবী, তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচবো না। 😍
..
এমন অনেকক্ষণ কথা বলার পর, স্বামী ফোন রেখে বাসার বাইরে চলে গেলো হাঁসতে হাঁসতে। হয়তো তার ফোনের ঐ প্রান্তের বান্ধবীকে বা অন্য কাউকে আনতে গেছে। এদিকে তার স্ত্রীতো খাটের নিচে থেকে কাঁদতে কাঁদতে বের হলো। এমন কুলাঙ্গার স্বামীর সাথে সংসার করেছে এতোদিন এই ভেবে কপাল চাপড়াচ্ছিল। হঠাত তার মনে হলো, দেখিতো স্বামী চিঠিতে কি লিখছে। তাই তাড়াতাড়ি টেবিলের কাছে এসে চিঠিটা হাতে নিলো। চিঠির ভাঁজ খুলে স্বামীর লেখাটা বের করলো। স্বামী যে এক লাইন লিখে রাখছে, তা হলো ,,,
..
--- চিঠিতে স্বামীঃ আমার জীবন থেকে চলে গেছো ভালো কথা, কিন্তু খাটের নিচে থেকে কেন তোমার পা দেখা যাচ্ছে..? আমি ডিম আনতে বাইরে গেলাম। :P
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Search
Send Message to Us
Popular News
-
Rag Day of Spring'10 Batch, Dept. of Pharmacy, East West University
-
Rainy Day Love Message Bangla Font: বৃষ্টির দিন মেঘলা আকাশ, স্বপ্নর মাঝে শুন আভাস! স্মৃতির পাতা যায় হারিয়ে, তোমায় খুজি হাত বা...
-
সময় ও জীবন Writer: সাইফুল(অন্তরীক্ষ) সময়ের সাথে সাথে জীবনও যেন নেই থেমে, সময় যেন জীবনের স্পন্দন। সময় চলে তার নির্দিষ্ট গতিতে ...
-
প্রতি বছর ঈদ কে সামনে রেখে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি এনভায়রনমেন্টাল এন্ড সোশ্যাল ক্লাব সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে দাড়ায়। এবার ও তার বাতিক্রম...
-
Motivational Tour To Coxs Bazar - East West University Club For Performing Arts.
0 comments:
Post a Comment