Wednesday, June 15, 2016
Silvia Akter lecturer of BBA department elected as new Moderator of East West University Business Club - EWUBC.
- Silvia Akter
- Senior Lecturer,
- Dept. of Business Administration
- MA in Int. HRM University of East London (UK)
- M.B.A in HRM (University of Dhaka)
- B.B.A. in Management (University of Dhaka)
Silvia Akter |
Friday, June 3, 2016
On 1:32 PM by Sukanta in Clubs No comments
প্রতি বছর ঈদ কে সামনে রেখে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি এনভায়রনমেন্টাল এন্ড সোশ্যাল ক্লাব সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে দাড়ায়। এবার ও তার বাতিক্রম নয়। পড়ুয়াদের আসর স্কুল , ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি এনভায়রনমেন্টাল এন্ড সোশ্যাল ক্লাব এর একটি নিয়মিত প্রোগ্রাম । পড়ুয়াদের আসর স্কুল এ বর্তমানে ৭০+ জন সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত / গরিব ছাত্র ছাত্রী ফ্রি পড়াশুনার সুবিধা পাচ্ছে। আগামী ঈদ কে সামনে রেখে ওদের সাথে ঈদ এর আনন্দ ভাগাভাগি করতেই এই"EID FOR ALL : সবার জন্য ঈদ" ইভেন্ট। আগামী ১২ই জুন ২০১৬ থেকে ১৬ ই জুন ২০১৬ পর্যন্ত ইউনিভার্সিটি তে পড়ুয়াদের আসর স্কুল এর একটি বুথ বসবে যেখানে উপনে ইচ্ছা করলে ডোনেসন করতে পারবেন ও এছাড়াও ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি এনভায়রনমেন্টাল এন্ড সোশ্যাল ক্লাব এর মেম্বেরা ফান্ড কালেকশন করবে । যে অর্থ পাওয়া যাবে সব টাকা "EID FOR ALL : সবার জন্য ঈদ " ইভেন্ট এ চলে যাবে । ছাত্র - ছাত্রীদের উপহার দিয়ে ঈদ এর আনন্দ ভাগাভাগি করতেই এই ইভেন্ট। আমাদের একটু সহযোগিতাই পারে ওদের মনে আনন্দের বন্যায় ভাসিয়ে দিতে।
Facebook Event Link: https://www.facebook.com/events/138901419855450/
Eid for All 2016 : সবার জন্য ঈদ ২০১৬ |
Wednesday, June 1, 2016
সময় ও জীবন
Writer: সাইফুল(অন্তরীক্ষ)
সময়ের সাথে সাথে জীবনও যেন নেই থেমে,
সময় যেন জীবনের স্পন্দন।
সময় চলে তার নির্দিষ্ট গতিতে
ঘন্টা মিনিট সেকেন্ডে ।
কারো জীবন হয়তো চলে অবহেলায়
সময়ের সাথে।
আবার কারো চলে তীব্র সচেতনতায়।
সচেতনতায় রয়েছে
কঠোর পরিশ্রম,ধৈর্য্য, নিষ্ঠা, পবিত্রতা
অধ্যবসায়, সততা, নৈতিকতা ও একাগ্রতা ।
সময় ও জীবনের প্রতি সচেতনতাই
পারে আনতে সফলতা।
বিসর্জন শুধু অবহেলার দখলে।
কিন্তু একটি পর্যায়ে,
বন্ধু সময়কে রেখে জীবনের অবসান ঘটে শুধু মৃত্যুতে।
Some EWUian |
On 8:04 AM by Sukanta in Story No comments
এই দুনিয়ায় মানুষ যা সহজে পায় তা চায় না, মনে করে বিপরীতটা তার চাই। আসলে সে কি চায় হয়তো তা সে নিজেও জানে না।
কখনো সহজে পাওয়া সঠিক জিনিসটাকে অবহেলা করে হারিয়ে ফেলে ঐ বিপরীতটাকে গ্রহন করে সঠিকটার জন্য অনুশোচনা করোনা। তাতে কোন লাভ হবে না। ফলাফলে পাবে কষ্ঠ, আর তখন নিয়তি নামের ভাগ্যকে কিছু বলা যথার্থও হবে বলে মনে না। কারন সময় যে বড়ই নিষ্ঠুর, সময় একদিন তোমার ঐ সঠিকটাকে আড়াল করে ফেলবে। যা হয়তো তোমার নাগালের বাইরে।
### সঠিকটাকে বুঝতে পেরে আগলে রেখ চিরজীবন। মনে রাখবে, সঠিক কখনোই গাইবে না তার গুনগান, কখনো বলবে না সে সঠিক, তোমাকেই বুঝে নিতে হবে এবং মিছে মিছে বিপরীতটাকে দূরে ফেলে সঠিকটাকে ধরে রাখতে হবে।
=====================সাইফুল (অন্তরীক্ষ)
কখনো সহজে পাওয়া সঠিক জিনিসটাকে অবহেলা করে হারিয়ে ফেলে ঐ বিপরীতটাকে গ্রহন করে সঠিকটার জন্য অনুশোচনা করোনা। তাতে কোন লাভ হবে না। ফলাফলে পাবে কষ্ঠ, আর তখন নিয়তি নামের ভাগ্যকে কিছু বলা যথার্থও হবে বলে মনে না। কারন সময় যে বড়ই নিষ্ঠুর, সময় একদিন তোমার ঐ সঠিকটাকে আড়াল করে ফেলবে। যা হয়তো তোমার নাগালের বাইরে।
### সঠিকটাকে বুঝতে পেরে আগলে রেখ চিরজীবন। মনে রাখবে, সঠিক কখনোই গাইবে না তার গুনগান, কখনো বলবে না সে সঠিক, তোমাকেই বুঝে নিতে হবে এবং মিছে মিছে বিপরীতটাকে দূরে ফেলে সঠিকটাকে ধরে রাখতে হবে।
=====================সাইফুল (অন্তরীক্ষ)
উদ্দেশ্য নেই, আক্ষেপ-১
কেমন আছো তুমি? জানতে চাইলেও জানতে পাই কই! তুমি যে অদৃশ্য। তুমি আমাকে কি ভালোবাসো? ভাল না বাসলেই ভাল। ভালবাসা যে শুধুই যাতনাময়। বড় কষ্ঠ ভালোবাসায়। কিন্তু ভালবাসাযে পরিকল্পনা করে বাসা যায়না।ভালবাসা হয়ে যায় ঘটে যায়। একদিন হয়তো এক সকালে তা ধরা দেয়। সকাল হবার আগে মনের মধ্যে প্রেম পোকা উড়তে থাকে। সকাল হবার পরে তা হয়ে যায় দুঃখের শ্বাস। কেউ যেন কাওকে ভালো না বাসে। জীবনের সকল প্রাপ্তিকে করে তুলে অপ্রাপ্তির ঠিকানা। সব কিছুই একটা সময় মূল্যহীন হয়ে পরে। হোস থাকলে ভালোবাসা যায় না। যারা হারানোর ভয় করে না কিছুতেই তারাই কেবল ভালবেসে সব হারাতে পারে। অন্যদিক দিয়ে মনে হয় ভালোবাসা উপরের সব লেখাকে মিথ্যে প্রমান করে পৃথিবীকে অর্থবহ করে তোলে। যে ভালোবাসেনি তার জীবন বৃথা।
=========================সাইফুল (অন্তরীক্ষ)
কেমন আছো তুমি? জানতে চাইলেও জানতে পাই কই! তুমি যে অদৃশ্য। তুমি আমাকে কি ভালোবাসো? ভাল না বাসলেই ভাল। ভালবাসা যে শুধুই যাতনাময়। বড় কষ্ঠ ভালোবাসায়। কিন্তু ভালবাসাযে পরিকল্পনা করে বাসা যায়না।ভালবাসা হয়ে যায় ঘটে যায়। একদিন হয়তো এক সকালে তা ধরা দেয়। সকাল হবার আগে মনের মধ্যে প্রেম পোকা উড়তে থাকে। সকাল হবার পরে তা হয়ে যায় দুঃখের শ্বাস। কেউ যেন কাওকে ভালো না বাসে। জীবনের সকল প্রাপ্তিকে করে তুলে অপ্রাপ্তির ঠিকানা। সব কিছুই একটা সময় মূল্যহীন হয়ে পরে। হোস থাকলে ভালোবাসা যায় না। যারা হারানোর ভয় করে না কিছুতেই তারাই কেবল ভালবেসে সব হারাতে পারে। অন্যদিক দিয়ে মনে হয় ভালোবাসা উপরের সব লেখাকে মিথ্যে প্রমান করে পৃথিবীকে অর্থবহ করে তোলে। যে ভালোবাসেনি তার জীবন বৃথা।
=========================সাইফুল (অন্তরীক্ষ)
"সততাই সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা"
সাইফুল অন্তরীক্ষ - (১৯-০১-২০১৩ ১২/৪০ রাত)
"মিথ্যা" সেতো সহজ ও সরলভাবে গড়ে উঠা
পাপী মূর্তি।
সংখ্যাটাও তার কম নয়, কিন্তু মেকি।
তবে, তার কোন মজবুত খুঁটি নেই।
ছায়ার মতো থাকে পিছু সবসময়,
ললাটে নিয়ে অভিশাপ ও বিপর্যয়।
ষড়রিপু করে সে পরাজয়।
অবশেষে ধ্বংস তারই হয়।
"সত্য" সেতো কঠিনের চেয়েও কঠিন;
সেতো মৃত্যুঞ্জয়।
ফলাফলে কিন্তু, সত্যেরই হয় জয়।
সত্য,যাহা মিথ্যার বঞ্চনা থেকে
সবাইকে রাখে পবিত্র, করে রক্ষা।
সবসময় মনে রাখা উচিত
"সততাই সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা।"
"তোমার ভালোবাসার গান"
সাইফুল-অন্তরীক্ষ(১৮/০১/২০১৪--১২;২২দুপুর)
জ্যোৎস্না রাতে তারার সাথে জাগে আমার প্রাণ
পাশে যদি হতো তোমার স্থান!
দেখতে পেতাম যদি তোমার চাঁদের মতো ঐ মুখ
আসতো তখন আমার মনে আকাশ ভরা সুখ।
তখন "তোমার ভালোবাসার গান" যদি তুমি গাইতে
হৃদয় ভরে আপন মনে স্নিগ্ধ হয়ে আমি, এককচিত্তে
নীলিমার পানে রূপালী চন্দ্রকিরণে তাকিয়ে,
তোমার গান শুনতে শুনতে, যেতাম হারিয়ে
স্বপ্নের ছায়াপথে চন্দ্রবক্ষপিষ্টে, ভালোবাসার বাসর সাজাঁতে ।
কখন-কখন আসবে তুমি ? আমার পাশে
শোনাবে আমায় "তোমার ভালোবাসার গান"।
ভরিয়ে দিতে আমার প্রেম পিপাসু প্রাণ।
হঠাৎ, কিছুক্ষন পর বিজলী চমকালো
পলকেই, রূপালী জ্যোৎস্নামাখা চাঁদ চলেগেল,
ঝিলমিল ঝিলমিল করা তারারাও যেন লুকালো।
মুহুর্তেই, রিমঝিম রিমঝিম করে আষাঢ় মেঘের
বৃষ্টি ঝরতে লাগলো।
তখনও আমি! বিদ্রোহী মনে বৃষ্টির পানিতে
বিরামহীন বিজলীঘাতে, নিদ্রাহারা প্রাণে
বর্ষার জলধারার সাথে, প্রসন্ন ভালোবাসার নিমিত্তে
চাই শুনতে, চরম আশাকূল চিত্তে
"তোমার ভালোবাসার গান"। তুমি শোনাবেতো আমায়?
On 7:20 AM by Sukanta in Story No comments
#Crush_গল্পঃ
Writer: Saiful Islam Khan (BBA)
Writer: Saiful Islam Khan (BBA)
- দিনটি ছিল মঙ্গলবার। সময় দুপুর ৩.৪৬। স্বপ্ন একটি কোচিং সেন্টারে পড়ায়। ৪ টা থেকে কোচিং শুরু হবে। কোচিংয়ের দেরি হয়ে যাচ্ছে । স্বপ্ন একটি সাইকেলে করে চলাফেরা করে। শখ করে সাইকেলটার একটা নামও দিয়েছে সে,"বন্ধু"। বন্ধুকে নিয়ে কোচিংয়ে যাওয়ার জন্য স্বপ্ন যখন বাসা থেকে রাস্তায় নামল তখন গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। সাথে আকাশে এক ঝিলিক রৌদ্রের লু্কোচুরি। বন্ধুকে নিয়ে স্বপ্ন খুব তাড়াতাড়ি চালিয়ে যাচ্ছে। চলন্ত বন্ধু হঠাৎ থেমে গেল, বন্ধুর কোন সমস্যা হয়নি, তার টায়ারের কিছু হয়নি, ব্র্যাকেরও কিছু হয়নি। বন্ধুর সামনে রাস্তাও ছিল পরিস্কার। কিন্তু বন্ধু হঠাৎ থামল কেন ?
- কেনই-বা থামবে না? হঠাৎ একটি মেয়ের মিষ্টি হাসি দেখতে পেল সামনে থেকে। এক পলক রৌদও যেন সেই মায়াবীনির মুখে এসে পরলো। রৌদ্র মাখা হাসিতে কতটা অপরূপা লেগেছে তাকে তা বুঝাবার ভাষা নেই আমার। মাশা-আল্লাহ, নজর না লাগে যেন তোমার ঐ রূপে। বন্ধুকে নিয়ে স্বপ্ন যখন মেয়েটাকে ক্রস করলো, একটি বারের জন্য পলক পরেনি স্বপ্নের শিকারি চোখের। মেয়েটি হয়তো কোথাও প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল। পিছন থেকে যতদূর চোখ যায় চেয়েছিল বন্ধুকে নিয়ে।
Subscribe to:
Posts (Atom)
Search
Send Message to Us
Popular News
-
Silvia Akter lecturer of BBA department elected as new Moderator of East West University Business Club - EWUBC. Silvia Akter Senior Lec...